1. admin@alokitoshomachar.com : sh@admin :
বৃহস্পতিবার, ০১ মে ২০২৫, ০২:০৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ভাল কিছু করতে গেলেই হয়রানি করা হয়: সেলিম প্রধান ডিমলায় সাবেক সাংসদ তুহিনের মুক্তির দাবিতে সেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ কিশোরগঞ্জ শ্রমিক অধিকার পরিষদের আনন্দ র‌্যালী  এডিবির ফসিল ফুয়েল বিনিয়োগের বিরুদ্ধে ময়মনসিংহে নাগরিক প্রতিবাদ পাকুন্দিয়ায় প্রশিক্ষণ সুদমুক্ত ঋণ বিতরণ ময়মনসিংহে নবায়নযোগ্য শক্তির নীতিমালা সংস্কারের দাবীতে মানববন্ধন ডিমলায় সাবেক সাংসদ তুহিনের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই তুহিন কিশোরগঞ্জ সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গত ২ দিন যাবত বন্ধ রয়েছে দলিল রেজিস্ট্রির কার্যক্রম নান্দাইলে পারিবারিক পুষ্টি বাগান প্রদর্শনীর উপকরণ বিতরণ  

নান্দাইলে ইয়াবা ব্যবসায়ীকে ধরে টাকা নিয়ে ছেড়ে দিলো পুলিশ

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ৭০ বার শেয়ার করা হয়েছে।

নান্দাইলে ইয়াবা ব্যবসায়ীকে ধরে টাকা নিয়ে ছেড়ে দিলো পুলিশ

মোঃ শাহজাহান ফকির স্টাফ রিপোর্টার:

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলার গাংগাইল ইউনিয়নের পংকরহাটি গ্রাম থেকে দুই মাদক ব্যবসায়ীকে ধরে টাকা নিয়ে ছেড়ে দিলো থানা পুলিশের দুই সদস্য। পুলিশ প্রশাসনের এমন ব্যবহারের কারণে আইনের মান ক্ষুন্ন হয়েছে বলে এলাকাবাসী এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন করেন। জানাগেছে, গত রোববার (১২ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় নান্দাইল রোড বাজার সংলগ্ন পংকরহাটি গ্রামের এক পরিত্যক্ত বাড়ি পংকরহাটি গ্রামের কুখ্যাত চোর ও মাদক ব্যবসায়ী সাজাপ্রাপ্ত আসামি শহিদ মিয়ার পুত্র ইয়াবা ব্যবসায়ী সুমন মিয়া (১৮) ও দিপালী আক্তারের পুত্র সজিব মিয়া (১৬) ও অজ্ঞাতনামা একজনকে ধাওয়া করলে সুমন মিয়াকে আটক করতে সক্ষম হয় থানা পুলিশ। নান্দাইল মডেল থানার এএসআই মো. রাহিদুল ইসলাম ও এসআই সালেহুর রহমান গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাদেরকে হাতে-নাতে আটক করলেও আসামীর পরিবারের লোকজনের নিকট থেকে মাত্র ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুইজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, এএসআই রাহিদুল ইসলাম আসামির পরিবারের নিকট থেকে ৫ হাজার টাকা গ্রহন করে আসামিকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এছাড়া এএসআই রাহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে ভূয়া ম্যাজিস্ট্রেট সেজে জমি দখল সহ নানা অভিযোগ রয়েছে। এ বিষয়ে এসআই ছালেহুর রহমান বলেন, সুমন মিয়ার বাবা শহীদকে গ্রেফতার করতে যাই। এসময় বাড়িতে শুয়ে থাকা অবস্থায় সুমন মিয়াকে নিয়ে বাজারে আসি। টাকার বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা। কিন্তু এএসআই রাহিদুল ইসলাম বললেন ভিন্ন কথা, তিনি বলেন সুমনের সাথে রেললাইনে দেখা হয়। আমার বক্তব্য নিলে থানায় আসেন। এ দিকে আসামি সুমন মিয়া বলেন, অন্যরা দৌড়ে পালিয়ে যায়। সেখানে আমি ছিলাম না, অহেতুক আমাকে ধরে নিয়ে আসে। পরে চা-পান খরচার জন্য কিছু টাকা দিয়েছি। এ বিষয়ে নান্দাইল মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. ফরিদ আহমেদ বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। বিষয়টি কথিয়ে দেখা হবে।

আপডেট সংবাদ পেতে আলোকিত সমাচার পড়ুন, সংবাদটি শেয়ার করে সাথে থাকুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি