1. admin@alokitoshomachar.com : sh@admin :
বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ডিমলায় সাবেক সাংসদ তুহিনের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ দুই মামলায় আত্মসমর্পণ করলেন তারেক রহমানের খালাতো ভাই তুহিন কিশোরগঞ্জ সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে গত ২ দিন যাবত বন্ধ রয়েছে দলিল রেজিস্ট্রির কার্যক্রম নান্দাইলে পারিবারিক পুষ্টি বাগান প্রদর্শনীর উপকরণ বিতরণ   সরকারি অর্থায়নে ৬ লেনের রাস্তা ও চীন সরকারের অর্থায়নে ১টি বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণের দাবি বরিশালবাসীর কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে স্মারকলিপি প্রদান করে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম কিশোরগঞ্জ জেলা শাখা ডিমলায় ড্রেন নির্মাণকে কেন্দ্র করে নিহত-১  এবার জ্বালানি উপদেষ্টার পিএসকে অব্যাহতি পবিত্র হজযাত্রীদের সেবা সহজীকরণের জন্য মোবাইল অ্যাপ ‘লাব্বাইক’ উদ্বোধন করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আল্লাহ্ কে, আপনি কি তাঁর পরিচয় জানেন

দাউদকান্দিতে সাংবাদিক সালমা উপর হামলার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলন।

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ২৩৩ বার শেয়ার করা হয়েছে।

দাউদকান্দি প্রতিনিধি

কুমিল্লার দাউদকান্দি পৌর সদরে দৈনিক ভোরের সময় পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার সালমা আক্তারের উপর হামলা ও অপহরণের চেষ্টা প্রতিবাদে আজ বৃহস্পতিবার

দাউদকান্দি উপজেলা সদরে সকাল ১১ টায় শহীদ রিফাত পার্কে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে সালমা আক্তার বলেন, গত ৫ই আগস্ট উপজেলার বিশ্বরোডে ও ভাড়াটে জাকির হোসেনের ছেলে ও আওয়ামী লীগ করা নুরপুর হক কমিশনারের নাতি সামি অস্ত্র উঠিয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতার উপর গুলি চালানোর সময় আমি ছবি তুলি ও ১৬ মিনিটের ভিডিও ফুটেজ আমার মুবাইল ফোনে ধারন করি । এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জাকির হোসেনের স্ত্রী ও নুর পুর হক কমিশনারের মেয়ে সুমানা আক্তার তার বাহিনী নিয়ে ৩ বার আমার বাসায় হামলা চালায় এ ঘটনা কুমিল্লা আদালতে দ্রুত বিচার আইনে মামলা হয়, মামলাটি এখন তদন্তে আছে দাউদকান্দি থানায় এস আই হাবিবুর রহমানের কাছে পরবর্তীতে ও দুইবার আমার উপর রাস্তায় হামলা চালায় ও দুইবার অপহরণের চেষ্টা চালিয়ে আমার মোবাইল ফোন ও আমার ব্যানিটি ব্যাগ ছিনিয়ে নেয় আমার ছিনিয়ে নেওয়া ব্যানিটি ব্যাগের মধ্যে আমার আরো ২ইটা মুবাইল ফোনে ছিল ও আমার বাড়ি থেকে দেওয়া রট কিনার ৯০ হাজার টাকা ছিল । এ ব্যাপারে দাউদকান্দি মডেল থানায় সালমা বাদী হয়ে পাঁচজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করে। কিন্তু পুলিশ এ পযন্ত একজন কে ও গ্রেফতার করেনি এবং ছিনিয়ে নেওয়া মুবাইল ফোনটি ও উদ্ধার করা হয়নি দাউদ কান্দি থানার তদন্ত ওসি শহিদুল্লা এখনো আমোলিগ এর পক্ষ নিচ্ছে, সালমা আরো বলেন আমি যে পত্রিকা কাজ করি, আমার পত্রিকার সম্পাদক হাবিবুর রহমান, দাউদ কান্দি মডেল থানার ওসি কে বারবার ফোন করার পরও, দাউদ কান্দি মডেল থানার ওসি আমার সম্পাদক এর কথা কোন প্রকার কর্ণ পাত করেনি, আমাকে ঘটনাস্থল থেকে বস্রহিন ও রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে পুলিশ , এ অবস্থায় সালামা আক্তার কে দাউদ কান্দি থানার তদন্ত ওসি অন্য আন্য পুলিশ গন নিজের চোখে দেখে, তারপর দাউদ কান্দি থানা থেকে কোন প্রকার ব্যবস্থা নেওয়া হয় নাই এ পযন্ত , এবং কি সালমা থানায় গিয়ে কান্নাকাটি করার কারনে, দাউদ কান্দি থানার ওসি সালমা কে মহিলা পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করাতে চেয়েছিল, এ মামলায় আসামিদের অতিসত্বর গ্রেফতার করা না হলে আমাকে যেকোনো সময় মেরে ফেলতে পারে।ও আমার লাস ঘুম করে দিতে পারে, এবং কি আমার বাচ্চাদের অপহরণ করতে পারে

আপডেট সংবাদ পেতে আলোকিত সমাচার পড়ুন, সংবাদটি শেয়ার করে সাথে থাকুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
কারিগরি সহযোগিতায়: জাগো হোষ্টার বিডি